blogger-disqus-facebook
  • About me
  • Contact Me
  • Home
  • Privacy & Police
  • টেক নিউজ

HABIBUR RAHMAN OVI

Habibur Rahman Ovi

Header Ads

Header ADS
    • Contact me
    • Home
    • About me
    Home / Unlabelled / ২০১৮ এর সেরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্স

    ২০১৮ এর সেরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্স

    Habibur Rahman Ovi December 08, 2018 0












     আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব এ বছরের সেরা কিছু অ্যাপ্লিকেশন। যে অ্যাপ্লিকেশনগুলো সারা বছরটি জুড়ে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আমরা ব্যবহার করেছি। কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক –

    ফোন ওপেন করার পরই আমাদের যে অ্যাপ্লিকেশনটির প্রয়োজন হয় সেটি হলো কিবোর্ড। আর আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষই যে কিবোর্ড গুলো ব্যবহার করে সেগুলোর নাম নিচে দেওয়া হলো।
      Ridmik Keyboard: বাংলা লিখার জন্য বাংলাদেশের মানুষের কাছে এটি অক্সিজেন কিবোর্ড হিসাবে পরিচিত। এটা ছাড়া যেনো বাংলা লিখা চলতই না। যদিও এখন জিবোর্ডে বাংলা লিখা যায়। আর বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড পি’তে এটা হ্যাং খেয়ে বসে থাকে মাঝে মাঝেই। তাই এটাকে বাদ দিয়ে অনেকেই অভ্রয়েড ব্যবহার শুরু করেছে।
      Avroid Keyboard: রিদ্মিক কিবোর্ডকে কিছুটা চেঞ্জ করে নাম দেওয়া হয়েছে Avroid। এটা প্লে-স্টোরে এখন পাওয়া যায় না। তবে এটাকে আমরা অনেকেই Ridmik এর বিভিন্ন ইস্যু থাকার কারণে ব্যবহার করি।

      Gboard: এটা নিয়ে তেমন কিছুই বলতে হবে না। মোটামোটি সবার অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই এটা আছে। এটা দিয়েও অন্যান্য ভাষার সাথে বাংলাও লিখা যাবে।
    এরপরই আমরা ব্যবহার করে থাকি ক্যামেরা অ্যাপ্স। বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন ক্যামেরা অ্যাপ্স সহযোগিতা নিয়ে থাকি। যেমন সেলফি তোলার জন্য যে ক্যামেরা ব্যবহার করে থাকি সেটি আবার অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকি না। নিচে এ বছরের সেরা ক্যামেরা অ্যাপ্স এর নামগুলো বলা হলো।
      Gcam: এটি হলো গুগলের পিক্সাল ফোনের ক্যামেরা  অ্যাপ। যা অন্যান্য ফোনের জন্য পোর্ট করা হয়। আর এটি দিয়ে তোলা ছবি আমাদের স্টক ক্যামেরায় তোলা ছবির থেকে অনেক দিক দিয়েই ভালো।
      Open Camera: এটাতে আছে হাজারটা ফিচার্স। ওপেন করলেই অনেক অপশন দেখে মাথা ঘুরঘুর করবে আপনার। এটি দিয়ে টাইমলেপ্স ভিডিও করা যাবে। এছাড়া ফোকাস, হুয়াইট ব্যালেন্স, এক্সপোজার লক করে রাখার সুবিধা আছে।
      Camera FV-5: অ্যান্ড্রয়েডের সব চেয়ে জনপ্রিয় একটি ক্যামেরা অ্যাপ এটি। ম্যানুয়ালি সব সেটিংস কন্ট্রোল করার সুবিধা আছে এটাতে।

    সেলফি তোলার জন্য আমরা যে ক্যামেরাগুলো বেশি ব্যবহার করে থাকি।
      Sweet Selfie: এটাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্টিকার্স, ফিল্টার্স। ভালো আলো আর ভালো একটি ক্যামেরা ফোন হলেই এই অ্যাপটি দিয়ে সুন্দর সেলফি তোলা সম্ভব।
     Beautyplus : এই অ্যাপটিতে স্কিন এডিটিং এর সুবিধা সহ পার্ফেক্ট আই করার ফিচার যুক্ত আছে। ম্যাজিক ব্রাশ, লাইভ রিটাচ, ফটো এডিটিং ও করা যাবে এটি দিয়ে।
     YouCam Perfect: লাইভ স্কিন এডিটিং সহ বিভিন্ন ফিল্টার্স রয়েছে এটিতে। এছাড়াও ছবি তোলার পর এডিটিং এর সুবিধা রয়েছে।

    ছবি তোলার পরই শুরু হয় ছবি এডিটিং এর কাজ। এ জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের ছবি এডিটিং অ্যাপ্স ব্যবহার করি। যেমন-
     Snapseed: গুগলের তৈরি করা ফটো এডিটিং অ্যাপ এটি। এটি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলার দরকার নেই। ডাউনলোড করে ব্যবহার করুন। আর এই অ্যাপটি ল্যায়ার সিস্টেমে কাজ করে।
     Adobe Lightroom CC: ফটোগ্রাফারদের কাছে সব থেকে জনপ্রিয় একটি ফটো এডিটিং অ্যাপ অ্যাডোবি লাইটরুম।
     Adobe Photoshop Express: বিভিন্ন প্রিসেট এ সমৃদ্ধ এই অ্যাপটি। এ ছাড়া ছবির কালার টুন, এক্সপোজার কন্ট্রোল সহ বিভিন্ন কাজ করতে পারবেন এটি দিয়ে।

     Picsart: মোটামোটি এন্ড্রয়েড ফোনে গ্রাফিক এর কাজ করার জন্য এই অ্যাপটি জনপ্রিয়। এছাড়া বিভিন্ন ফিল্টার্স, চিত্র আঁকা সহ এডিটিং এর কাজ ও করতে পারবেন এটি দিয়ে।
    মাঝে মাঝে আমাদের প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো সেভ করে রাখতে হয়। যেমন আমার মা বাজার করতে দিলে আমি প্রায়ই কিছু জিনিস না কিনে বাসায় ফিরে আসি। যখন থেকে নোট অ্যাপ ব্যবহার করা শুরু করলাম, এমন আর কখনো হয় নি। প্রয়োজনীয় সকল তথ্য নোট করার জন্য যে অ্যাপ্সগুলা আমরা ব্যবহার করে থাকি।
     Google Keeps: এটাতে কেনো নোট করবেন জানেন?- এর প্রথম ও প্রধান কারণ নোটগুলো Auto Sync হয়ে যাবে আপনার গুগল একাউন্টে। তাই অ্যাপটি যদি মোবাইল থেকে ডিলিট বা রিমোভ ও হয়ে যায় কোন কারণে নোট হারানোর কোন ভয় নেই। জিমেইল দিয়ে যেকোন মোবাইল বা পিসিতে লগ ইন করলেই নোটগুলো পেয়ে যাবেন।
     Evernote: মিনিমাল ডিজাইন এবং অনলাইনে নোট রেখে দেওয়ার সুবিধা আছে এটিতে। একটি আইডি খুলে নিয়ে হাজারো নোট জমা করে রাখতে পারবেন।

     Color Note : এই অ্যাপটি গুগল একাউন্ট এর সাথে কানেক্টেড রাখলে আপনার সকল নোট আপনার জিমেইল আইডিতে রাখবে তবে সেটা তাদের নিজস্ব অনলাইন স্টোরেজ এ জমা রাখবে। মানে ফেসবুকের মত তাদের একটি আলাদা সার্ভার তৈরি করে ফেলবে আপনার জিমেইল দিয়ে।
    অবসর সময়ে আমরা গান শুনতে ভালোবাসি। এ দিকে প্রতিটা মানুষের পছন্দের তালিকায় রয়েছে আলাদা আলাদা অ্যাপ্স। যেমন-
     Poweramp: বলা চলে গান শুনবো আর Poweramp ব্যবহার করবো না এটা হতেই পারে না। সকল অ্যান্ড্রয়েড ইউজার্সদের ক্রাশ হলো এই অ্যাপটি।
     Phonograph: মিনিমাল ডিজাইনের অ্যাপ্স যারা পছন্দ করে থাকেন তবে তারা এটি ব্যবহার করে দেখুন। হাজারটা মিনিমাল কালার দিয়ে সাজাতে পারবেন এটিকে। গুগলের ফ্লাট স্টাইল ডিজাইন কন্সেপ্টকে চিন্তা করে এটি বানানো হয়েছে।
    EON Audio Player (Minimalist):Phonograph অ্যাপটি ভাল না লাগলে এটি অবশ্যই ভালো লাগবে। দুইটা দেখতে একই, কিছুটা একই মার পেটের দুই ভাই এর মত।
     JetAudio HD Music Player Plus: এটা হলো Poweramp এর অল্টারনেটিভ অ্যাপ। এটিতে আছে অনেক রকমের সাউন্ড ইফেক্ট এর প্লাগইন। একবার ব্যবহার শুরু করলে এটাকে আর ছাড়তে পারবেন না।

     Black Player EX: উপরের কোন মিউজিক অ্যাপ্স পছন্দ না হলে এটি ব্যবহার করে দেখুন। ভালো লাগবেই ইনশাআল্লাহ।
    গান শুনতে শুনতে একটি সময় বিরক্ত হয়ে শুরু করি মুভি দেখা। আর এই মুভি দেখার জন্যও আমারা ব্যবহার করি আলাদা আলাদা অ্যাপ্স। যেমন-
       MX Player Pro : এটার সাথে সবাই কম বেশি জনপ্রিয়। ফ্রি ভার্সনে হাজারো এড এসে ভরে থাকবে। তাই গুগলে সার্চ করে পেইড ভার্সনটি ডাউনলোড করে নিবেন। মোটামোটি সব ফরম্যাটস এর ভিডিও প্লে করতে পারবেন এই অ্যাপটি দিয়ে। ফ্লুটিং ভিডিও প্লে করার সুবিধা আছে এটিতে।
      VLC For Android: কম্পিউটারে আমরা সবাই কম বেশি এটা ব্যবহার করে থাকি। প্লে স্টোর থেকে সার্চ দিয়ে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। প্লে স্টোরে এর রেটিং ৫ এ ৪.৪। এটিতে অডিও এবং ভিডিও উভয় ফাইল প্লে করা সম্ভব। সকল ভিডিও ফরম্যাটসের  ফাইল এতে প্লে করতে পারবেন।

      Xplayer: একবার শুধু এটি ব্যবহার করে দেখুন। এটা ইউজার্সদের কাছেে এতটাই জনপ্রিয় যে এর রেটিং ৪.৮। আর প্লে স্টোরে এমন রেটিং এক মাত্র বেস্ট অ্যাপ্সগুলোই পায়। আর রেটিং এর দিক থেকে এটা সবার থেকে এগিয়ে। এটাতে ভিডিও লক করে মানে প্রাইভেট ফোল্ডারে রাখতে পারবেন। আমরা যারা মোবাইলে গোপন ভিডিও রাখি সেগুলা এই প্লেয়ার দিয়ে সহজেই সেফ রাখতে পারবো। এটার ডিজাইন, পার্ফোমেন্স, ফিচার্স এর কারণে অ্যাপটি জনপ্রিয়।

    শুধু কি মুভি দেখলেই চলবে? ডাউনলোড তো করতে হবে। আর এই মুভি ডাউনলোড করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের Browser/Download Manager এর সহযোগিতা নিয়ে থাকি। যেমন-
      Advanced Download Manager Pro (ADM PRO): এই অ্যাপটি একটি ব্রাউজার এর সাথে ব্যবহার করলে সব থেকে ভালো হয়। ব্রাউজারটির নাম “Via Browser”। এই ব্রাউজারটি এডিএম প্রো কে নিজের প্লাগইন করে নিবে। এর মানে এই ব্রাউজারটি এডিএম কে তার ইন্টারনাল ডাউনলোডার হিসাবে কাজ করাবে। এডিএম দিয়ে ডাউনলোড করার সহজ উপায় এডিএম অন করে যেকোন ডাউনলোড লিংক কপি করা। তাহলে সেটা এডিএম ডাউনলোডের জন্য একটি পপআপ মেসেজ দিবে। এ ছাড়া আমরা মাঝে মাঝে ফাইল ডাউনলোড করার সময় দেখি যে আমাদের ফাইল ডাউনলোড বন্ধ হয়ে আছে এবং আর চালু হয় না। এমন হলে উক্ত লিংকে গিয়ে আবার ডাউনলোড দিলে এডিএম এর ফাইলটি লাস্ট যেখানে থেমে ছিলো ঐখান থেকে ডাউনলোড শুরু করবে। যা অন্যান্য ব্রাউজারে পারবেন না।
      IDM Pro: এডিএম এর মত আইডিএম ততোটা জনপ্রিয় নয়। তবে এডিএম কারোও যদি ভাল না লাগে তবে সে আইডিএম প্রো ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
    টরেন্ট ফাইল বা টরেন্ট থেকে মুভি ডাওনলোড করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন নিচের অ্যাপ্সগুলো-
      BitTorrent Pro: যেকোন ধরনের টরেন্ট সাইটস থেকে টরেন্ট ফাইল নামিয়ে এই অ্যাপ দিয়ে টরেন্ট ফাইল সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে প্রো ভার্সনটি ডাউনলোড করে নেওয়া ভালো।
      µTorrent Pro: এটাও উপরের অ্যাপের মত একই কাজের। তবে এটাতে একটি সমস্যা আছে। । মাঝে মাঝে এই অ্যাপটি একা একাই বন্ধ হয়ে যায়। এটা এই অ্যাপের সমস্যা কিনা জানা নেই। আমি সহ অনেকেরই এই সমস্যাটি হয়। তাই যাদের এমন সমস্যা হয় না তারা এটি ব্যবহার করতে পারেন। না হলে বিটটরেন্ট সব থেকে ভালো হবে বলে মনে করি। টরেন্ট ফাইল কোথায় পাবেন এমনটা মনে হলে টরেন্ট ওয়েবসাইট লিখে গুগলে সার্চ দিতে পারেন। মুভি বা বড় ফাইল ডাউনলোড টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করা সব থেকে সহজ।
    মুভি ডাউনলোড করতে করতে মোবাইলটা কিছুটা দুর্বল হয়ে গেছে। পৃথিবীতে সব কিছুই ব্যবহারে কিছুটা নোংরা হয়, যেমন আমাদের জামা কাপড়, ঘর বাড়ি। তেমনে মোবাইলের ভেতরেও জমা হয় বিভিন্ন জাংক ফাইল। সেগুলো ক্লিন করার জন্য আছে কয়েকটি বেস্ট অ্যাপ। যেমন-
      CCleaner: অ্যাপ্স ব্যবহারের ফলে ফোনে যে ক্যাস জমা হয় এবং অ্যাপ্স ডাটা জমা হয় তা পরিষ্কার করার জন্য এই অ্যাপ এর কোন বিকল্প নেই। এছাড়া ফোনের খালি ফোল্ডার যা বিভিন্ন অ্যাপ্স তৈরি করে ফেলে সেগুলাও ডিলিট করতে পারবেন একটি ক্লিকের মাধ্যমে এই অ্যাপ দিয়ে।
      ALL-IN-One Toolbox: উপরের অ্যাপটির মত এটার কাজও একই। তবে এটার ডিজাইন আপনার কাছে বেশি ভালো লাগতে পারে। CCleaner এর বিকল্প হিসাবে এটিকে ব্যবহার করতে পারেন।
    ভুলেই গিয়েছিলাম একটি কথা। মুভি দেখবেন আর মুভি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন না? এটা তো বেসম্ভব (অসম্ভব) ব্যাপার। ফাইল শেয়ার এর জন্য রয়েছে কিছু দারুন অ্যাপ্স। নিচে সেগুলাই শেয়ার করার চেষ্টা করব। হা হা, আমি শুধু একটি অ্যাপের কথাই এখানে বলবো। ( শেয়ারইট’কে বাতিলের খাতায় রেখে দিলাম)
      Files Go: এটা একসাথে দুইটা অ্যাপ্স এর কাজ করবে। একফোন থেকে আরেক ফোনে ফাইলস শেয়ার করতে পারবেন খুব সহজে। কোন রকম আলতু ফালতু অ্যাড আসবে না কারণ এটি গুগলের অ্যাপ। এছাড়া এটা ক্লিনার হিসাবেও ব্যবহার করতে পারবেন। এখানে আর কোন অ্যাপ মেনশন করবো না। শেয়ারইট সবার ফোনে আছে তাই সবাই ঐটা ব্যবহার করে বাধ্য হয়ে। কিন্তু এই শেয়ারইট দেখলেই মেজাজ খারাপ হয় অ্যাড এর কারণে। Files Go এর প্রচলন শুরু করুন বন্ধু মহলের কাছে। কাউকে কিছু দিতে চাইলে বলুন আগে Files Go অ্যাপটি ডাউনলোড করে নাও, তারপর দিচ্ছি।
    আমরা প্রতিদিনই কিছুনা কিছু ছবি তুলি এবং সেই ছবিগুলো হঠাৎ মোবাইল ফরম্যাট বা মেমরি থেকে ডিলিট হয়ে গেলে আর খুঁজে পাই না। তেমনে অনেক দরকারি ফাইলস ও হারিয়ে যেতে পারে ফোন থেকে। রিকভারিও করতে পারি না। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছবি ডিলিট হয়ে গেলে জীবনকে অসহায় মনে হয়। ছবিগুলো ডিলিট হয়ে গেলেও যেনো অনলাইনে একটা স্টোরেজে থেকে যায় সে ব্যবস্থা করে দিয়েছে অ্যান্ড্রয়েডের কিছু অ্যাপ। তবে এটির জন্য খরচ হবে ইন্টারনেটের এমবি। যাদের ওয়াইফাই আছে তাদের তো কোন চিন্তাই নেই।
      Mega: এই অ্যাপটি একটি ক্লাউড স্টোরেজ তৈরি করবে আপনার ফোনে। এটিতে আপনি ৫০ জিবি ফাইল ব্যাকাপ করে রাখতে পারবেন। Auto Sync চালু করে রাখলে অ্যাপটি আপনার ফোনের গুরুত্বপূর্ণ সব ফাইল ক্লাউড স্টোরেজে রেখে দিবে। আর হ্যাঁ এটার জন্য অবশ্যই আপনার ইন্টারনেট কানেকশনের প্রয়োজন হবে।
      Gdrive Or Google Photos: দুইটাই আলাদা অ্যাপ, জিড্রাইভে আপনি প্রয়োজনীয় সকল ফাইল মার্ক করে রেখে দিতে পারবেন আর গুগল ফটোজে ছবি ব্যাকাপ করে রাখতে পারবেন। এই অ্যাপ্সগুলো ইন্টারনেট কানেকশন ব্যাতিত ব্যবহার করতে পারবেন না। জিমেইল আইডি দিয়ে এই দুইটি অ্যাপে যেকোন মোবাইলে ঢুকলেই আপনার ফাইলগুলা পেয়ে যাবেন।
    মোবাইলকে সুন্দর ভাবে সাজানোর জন্য আমরা প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের লাঞ্চার ব্যবহার করি। অনেকেই আবার জানি না এই লাঞ্চার এর কাজ কি। লাঞ্চার দ্বারা ফোনের হোম স্ক্রিনের সেট আপ চেঞ্জ করা হয়। এছাড়াও আইকন প্যাক ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজন হয় লাঞ্চার । ২০১৮ এর সেরা লাঞ্চারগুলো হলোঃ-
      Nova Launcher: এটা অ্যান্ড্রয়েডের লাঞ্চার এর প্রাণশক্তি, কারণ এই লাঞ্চারটাকে কেন্দ্র করেই বিভিন্ন লাঞ্চার বের হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের সেটআপ করা সম্ভব এই একটি লাঞ্চার দিয়ে। ইউটিউবে হাজারো সেটাপ  টিউটোরিয়াল রয়েছে এটির।

      Evie Launcher : মোটামোটি নোভাকে কপি করেই এটা তৈরি করা হয়েছে বলা চলে। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি নোভা লাঞ্চার এর চাইতে অনেক বেশি ফাস্ট। এটিতে এমন কিছু ফিচার্স অ্যাড করা আছে যা আবার নোভা লাঞ্চারে নেই। এছাড়াও এর UI কিছুটা আলাদা নোভার চাইতে।

    অনলাইনে বন্ধুদের সাথে কথা বলা বা গ্রুপ চ্যাটিং করার জন্য আমরা সবাই কম বেশি মেসেঞ্জার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই মেসেঞ্জার এ সব ধরনের ফিচার্স নেই। এই সব কার‍ণে আমরা বিভিন্ন অ্যাপ্স এর সহযোগিতা নেই। তবে এমন যদি হতো একটি অ্যাপ দিয়েই সব কাজ করা যাবে? আচ্ছা এমন একটি অ্যাপের নাম বলে দেই।
      Telegram: এই অ্যাপটিতে রয়েছে গ্রুপ চ্যাটিং এর সুবিধা, হাজারো চ্যানেলস এবং ভয়েস চ্যাটিং এর সুবিধা। এটি দিয়ে যেকোন ধরনের ফাইল সেয়ার করতে পারবেন। ভয়েস কল দিয়ে কথা বলতে পারবেন। অ্যান্ড্রয়েডের সব থেকে সিকিউর চ্যাটিং অ্যাপ এটি। এছাড়াও এই অ্যাপটিতে রয়েছে ক্লাউড স্টোরেজ, যেখানে আপনি যেকোন ধরনের ফাইল ব্যাকাপ করে রাখতে পারবেন। এই অ্যাপটি ছাড়া আমরা যে চ্যাটিং অ্যাপটি সব থেকে বেশি ব্যবহার করি সেটি হলো ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার।
    সর্বশেষ আলোচনা করবো ফাইল  ম্যানেজার অ্যাপ্স নিয়ে। মোবাইলের ইন্টারনাল ফাইল ম্যানেজারের ফিচার্সে আমাদের মন কারোই পুরুপুরি ভরে না। তাই আমরা ব্যবহার করে থাকি বিভিন্ন ফাইল ম্যানেজার অ্যাপ্স। এ বছরের সেরা ফাইল ম্যানেজার অ্যাপ্স গুলো সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলোঃ-
      ES File Explorer: এটার নাম শুনে নি এমন অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারী খুব কমই আছে। এই একটি অ্যাপ দিয়ে মোটামোটি অনেক কাজ করা সম্ভব। এটি ক্লিনার  এবং ফাইল সেয়ারিং হিসাবে কাজ করবে। ফাইল ডাওনলোডার হিসাবেও কাজ করবে এই অ্যাপটি। অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাডভান্সড ব্যবহারকারীরা রুট পার্মিশন দিয়ে অনেক ধরণের কাজ করে থাকেন এটির মাধ্যমে। যেমন, সিস্টেম অ্যাপ্স রিমুভ করা। এছাড়া এটি দিয়ে যিপ/রার ফাইল কে আনযিপ/আনরার করতে পারবেন।
      Solid Explorer:  মেটেরিয়াল ডিজাইনের একটি অ্যাপ এটি, তাই প্রথম ব্যবহারেই প্রেমে পরে যেতে পারেন। এছাড়া এটি দিয়েও যিপ ফাইলকে আনযিপ করতে পারবেন। রুটেড ব্যবহারকারিরা রুট পার্মিশন দিয়ে অ্যাডভান্সড কাজগুলো এটা দিয়েই করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের  থিম ব্যবহার করতে পারবেন এই অ্যাপে। আপনার গোপনীয় ফাইলগুলোকে লক করে রাখার সুবিধাও পেয়ে যাবেন এই একটি অ্যাপ থেকে।

    সবার পছন্দের অ্যাপ্স কখনই এক রকমের হবে না । প্রতিটা মানুষের পছন্দ আলাদা আলাদা, কেউ রঙ চা পছন্দ করলে কেউ দুধ চা পছন্দ করে । আবার কেউ চা খায় রাত জাগার জন্য, কেউ চা খায় রাতে ঘুমানোর জন্য। আমি আমার পছন্দের অ্যাপ্সগুলো শেয়ার করেছি। ২০১৮ তে সব চেয়ে বেশি ব্যবহার করেছেন কোন অ্যাপ্সগুলো? কোন অ্যাপ্সগুলো ছাড়া আপনি চলতেই পারেন না? কমেন্ট এ সেয়ার করে ফেলুন আমাদের সাথে।

    All cradit to atctoto.com
    ®Ovi
    Tags:

    No comments

    Subscribe to: Post Comments ( Atom )

    Facebook

  • Popular

    • How to Train Your Dragon: The Hidden World (2019)
      How to Train Your Dragon: The Hidden World (2019)
      How To train your Dragon The Hidden Word To download movie please click to download Button   
    • (no title)
      (no title)
      স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান  রিয়েলমি  তাদের নতুন ফোন ইউ ওয়ান এর সাথে নতুন আরোও একটি পণ্য উন্মোচন করলো আজ যার নাম রিয়েলমি বাডস। ওপ্পো ম...
    • ২০১৮ এর সেরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্স
       আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব এ বছরের সেরা কিছু অ্যাপ্লিকেশন। যে অ্যাপ্লিকেশনগুলো সারা বছরটি জুড়ে অ্যান্ড্রয়েড...

    Recent

    3/recent-posts

    Comments

    3/recent-comments

    Labels

    • blog

    Translate

    Photography

    3/Photography/post-per-tag

    Categories

    Blog Archive

    Tags

    blog

    Custom Widget

    3/Business/post-per-tag

    Popular Posts

    • How to Train Your Dragon: The Hidden World (2019)
      How to Train Your Dragon: The Hidden World (2019)
      How To train your Dragon The Hidden Word To download movie please click to download Button   
    • (no title)
      (no title)
      স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান  রিয়েলমি  তাদের নতুন ফোন ইউ ওয়ান এর সাথে নতুন আরোও একটি পণ্য উন্মোচন করলো আজ যার নাম রিয়েলমি বাডস। ওপ্পো ম...
    • ২০১৮ এর সেরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্স
      ২০১৮ এর সেরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্স
       আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব এ বছরের সেরা কিছু অ্যাপ্লিকেশন। যে অ্যাপ্লিকেশনগুলো সারা বছরটি জুড়ে অ্যান্ড্রয়েড...
    Created By HabiburRahmanOvi | Distributed By Habibur Rahman Ovi
    Powered by Blogger.